বুধবার, ১৮ জুন, ২০১৪

এক চক্ষুর কবিতা



এক চক্ষুর কবিতা
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI  Mobile Model E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124


কবিতা মানে কবিতা বা গান ৷ দুঃখের গান সুরের ঝঙ্কারে বড় মধুর হয়ে উঠে ৷ কোন ঘটনাকে হঠাৎ মনে উজ্জীবিত উদ্দীপনার রূপ দিতে পারলে কম বা বেশী বা গুন গুন করা মৌমাছির মত কিছু হয় ৷ তার নাম কবিতা কিনা জানি না ৷ আজকাল কেউ থিসিস লিখার জন্য বই লিখার চেষ্টা করে ৷ তাতে আমি কি ? এইরূপটা সহজে ধরা পড়ে ৷ একদিন আমি করপোরেল ছিলাম একথা অনেক সময় ভুলে বা পাছে লোকে কিছু বলে তাই আর ছাপাই না ৷ তেমনি কে আমাকে কবিতা লিখতে উদ্বুদ্ধ করল প্রতিদিন ইন্টারনেট এ আসে ৷ মনে অনেক প্রশ্ন ৷ আচ্ছা যিনি উদ্বুদ্ধ করলেন তিনিই বা কে ? যদি উদ্বুদ্ধ করে নিজেদেরকে রীতিমত গড়ে তোলার আহ্বান যিনি করলেন, যারা তাদের পদাঙ্ক অনুসরন করে অন্যদের গড়ে তুললেন তারাই বা কে ? প্রত্যেক কিছু আল্লাহ হতে হয়ে থাকে এই পরম বিশ্বাসে কাজ চলে ৷ যখন দেখা যায় বিশেষ এক শ্রেণী কাগজ দেখিয়ে ভাগ্যবান হয়ে যান ৷ আসলে কথা আছে তিন বংশ পর পর শিক্ষিত বা লিটারেট গত না হওয়া পর্যন্ত কোন তেমন নাম করা সীট পাবে না ৷ ইহা বৃটিশ নিয়ম নয় বরং রক্তের মগজের ধোলাই ছাড়া উপযুক্ত স্থানে উপযুক্ত লোক না বসালে কর্মীরা কষ্ট পায় ৷
আমি বড়ই বেহায়াপনা কোথা থেকে কোথা যাই ৷ আমার হাসি পায় যখন কেউ ভাবে আমি প্রেম প্রেম কবিতা লিখছি ৷ ম্যাজিকের আনন্দ সেখানে যতক্ষণ জানা হয় না ৷ আমার এক খালাম্মা আছেন তার চার ছেলে এক মেয়ে৷ তারা আমাকে এতই ভাল জানে যে আপন ভাইয়ের চেয়ে বেশী শ্রদ্ধা করে ৷ এমনি তাদের পরিবারের সবাই আমাকে বড়ভাইয়ের মত শ্রদ্ধা করে ৷ হঠাৎ তাদের নিকটবর্তী এক মহিলা চোখের পলক চিনে বা নাচিনে বিদ্যুতের ন্যায় ফেলল ৷ তাই চক্ষু কবিতা লিখি ৷ এখন কে কি বুঝলাম ?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন