শয়তানের
ডায়েরী নয় তবে (১৮)
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI
Mobile Model E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124
“আউযু বিল্লাহি মিনাশ শাইভোয়ানির রাজীম “৷ ‘অভিশপ্ত শয়তান
হইতে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করিতেছি ৷’ আশা করছি শয়তান আমার কাছ থেকে দূরে আছে
৷ এই দোয়া পাঠ করলে শয়তান দূরে থাকে বা বিতাড়িত করা যায় কিন্তু মানুষের ক্ষমতার বাহিরে
তাকে একেবারে নিঃশেষ করে দেয়া ৷ তাই সে ভয় পেলেও তেমন একটা পায় না ৷
হ্যাঁ, বল আজ কি বুদ্ধি যোগাবে ?
“হ্যঁ, সাহেব বড়ই বিপদে আছি,”
‘তোমার বিপদের কথা একটু হলেও শুনেছি । কিন্তু আমি এমন কিছু
রেখে যেতে চাই যদি তোমরা মনে কর এ সব রূপক, তাহলে অবশ্যই আমি বলব না, এই সব ব্যাপার
চাক্ষুস । যেই চাক্ষুস বলবে তখন তুমি হবে ঠগ্ প্রতারক এবং মিথ্যুক । প্রথম সাক্ষী হবে
তোমার অর্ধাঙ্গিনী ।আপনারা বিশ্বাস করুন আর নাই-ই করুন শয়তানের ওস্তাদ এন্টি-খ্রীষ্ট
বর্তমানে জলে স্থলে আকাশে সর্বত্র অবস্থান নিয়েছে ।এ সম্পর্কে হাদীছ: বোখারী-৩৬২৬:-
“ওমর (রাঃ) বিন্ আবদুল্লাহ হতে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ (সঃ) লোকদের মাঝে ভাষন দেয়ার জন্যদণ্ডায়মান হলেন
।অতঃপর তিনি আল্লাহর হামদ্ ও সানা পাঠ করার পর দজ্জালের বিষয়য় উল্লেখ বললেন । আমি অবশ্যই
তোমাদেরকে দাজজ্জাল সম্পর্কে সাবধান করে দিচ্ছি ।আর এমন কোন নবী অতিবাহিত হয়নি , যিনি
দাজ্জাল সম্পর্কে তার জাতিকে অভিহিত বা সাবধান করেনি ।কিন্ত আমি তার সম্র্কে এমন একটি
কথা বলতে চাই । যা অন্য কোন নবী তার জাতিকে বলেনি । আর তোমরা যেনে রেখো , আল্লাহ একচক্ষু বিশিষ্ট বা কানা নয় ।“
উক্ত হাদীছটি
যদি কেহ মনে করেন দাজ্জাল একচক্ষু বিশিষ্ট, তাহলে তার ভুল নাই, কারণ একথা হযরত
(সঃ) এর । কিন্তু ব্যাপক অর্থে যদি ব্যাখ্যা করা হয় তাহলে প্রথমে এক চোখা যারা তাদের বিচার শক্তিও এক চোখা হবে ।তারা মা বোন মায়েরজত
নিজ কন্যাকে চিনবে না ।
“শয়তান বুড়ো
হতে হতে এক পর্যায়ে পৌঁছেছে দাজ্জালের সান্নিধ্য প্র্রয়োজন ।আমি শয়তান । পৃথিবীর এক
প্র্রান্ত থেকে অন্য প্র্রান্ত চষে খেয়েছি ।পৃথিবীর কোন এক নামী দামী লোক বলেছেন আজকাল
অদৃশ্য ও দৃশ।মান দাজ্জাল যেই-ই হোক না কেন
সবর্ত্র্র আধূনিক যন্ত্র ব্যবহার কর শয়তানও এই জামনায় পালাতে পারবে না ।বুদ্ধি আছে,
তদবিরও করা হচ্ছে, সময়ও কম ।ধরা পড়েনি তা নয় কিন্তু …। শয়তান বুদ্ধি রাখে ।বৃদ্ধ বয়সে
যা করবি বুঝে করবি না হয় পৃথিবীর সর্বত্র ঝোঁক মৃখে লবণ দিলে তোরা চলে গেলেও আমায় কেহ
ছাড়বে না, বলল বৃদ্ধ শয়তান ।তোরা চেষ্টা করবি লবণ যেন আমায় স্পর্শ না করে ।দুঃখ নয়
তবে বর্তমান অবস্থা আমার আরও চাই, কেহই ছাড় দিতে চায় না ।যদি গল্প লিখি তবে আমি হব
পাগল তবে শয়তান পাগল হলে কি আসে যায়? সে দিন বলেছি আমার নাতি সাদ (আঃ) এর কথা আজ আর তা বলব না । বিশ্বে
যত রকম গেইম আছে সব গেইম খেলায় আমি পারদর্শী । বড় লোকদের গলফ্ আমার ভাল লাগে না । তদূপরি
প্রবাদ আছে যে শেষকালে আমায় নির্বাসনে পাঠাবে
। আমার পুত্র্র দাজ্জাল, এই সন্তানকে গলফ্ খেলার
গলফ্ ষ্টিক দুটো বল, অতি সাবধানে দিলাম
। যেন সে জিতে যায় । আমার পুত্র্র সন্তান দাজ্জাল একটি আপেল নিল বল হিসেবে , ও, ওমা এ কী ! বল তো পুত্রবধূ সম । আর এক বলতো কমলালেবুর মত । হাজার হলেও আমি তো শয়তান পরীক্ষায় দেখি কমলা তার নিজ কন্যা । তাই ! লম্বা কিছু নয় চল যাই গলফ
খেলতে । এ কী ! আপেলকে নেবে না কমলা বলল ? তুমি কমলা দিয়েতো প্রায় গলফ্ খেলি, আজ আপেল কে নিয়ে আস ।বাপু
তুমি না কত ভাল মানুষ ? এই বেটি এখন আমি মানুষ নাকি, আমিতো পশু তবে কুকুর নই ।হ্য,
বাবা! তুমি পশুও নও, আর আমরা সবাই অত্যন্ত ভাল আর সবচেয়ে ছোট হল ঐ ব্যক্তি যে আমাদের
আগমন, গমনা গমন নোকদের কাছে জানিয়ে দেয় । ধর, আমি ছোট মানুষ, ঐ বেটি ঐ রুমে যে তার
স্বামীকে কি খাবায়ে বেহুশ্ করে রেখেছে, তাতো জানি না । যদি সেদিন আমার বড়দিদি বা তার বান্ধবী
থাকত তাহলে জিজ্ঞেস করে নিতাম । যাক সে দিন রাতে তাদের সরকারী না অন্য কোন কতর্ব্য
ছিল ! আমার বড়দিদি অত্যন্ত ভাল, প্রথম সুযোগ আমাকে দেয় ।সে একটু কালো হলেও খুব সুন্দরী
। দিদি আমার রাজ পরিবারের, আর রাজ পরিবারের সদস্য না হলে এত সুনাম অর্জনে কোরআনেও আমাদের
ঠাঁই হয়েছে । শুধু কোরআন কেন বাইবেল এ আমাদের
যথেষ্ট সুনাম আছে । চোর যখন চুরি করে তখন কিছু নিশানা রেখে যায় ।তবে কি ভাবে ঐ বেটিকে আনব ? ওখান থেকে নিয়ে আসবো ঠিকই? কিন্তু
আগে জানতাম না যে আমার বাবার বাবা শয়তানের ছেলে দাজ্জালের সাথে পূর্ব থেকেই এই মহিলার
ভাব ছিল । তাই আমি ছোট ছেলেটাকে আর মহিলাকে
নিয়ে আমাদের রুমে আসার সাথে সাথে আদরের বাবা অভ্য্যর্থনা জানায়ে অতি সুমধুর সূরে বলল
ছেলেটাকে এনেছ ভাল হয়েছে, কেউ জিজ্ঞেস করলে একটা কিছু বলা যাবে । তবে তাকে খাটে নয়
নীচে রাখ । মহিলার তো নয় আমি মেয়ে হয়ে তা মানতে পারলাম না । এবার দাজ্জাল নয় দাজ্জালী মূখ খূলল এবং বলল ওকে মশারীর ভেতরে রাখ । চল আমরা চাদর খানা লই । এতে দাজ্জাল রাজী হয়ে গেল । গলফ খেলার আগে একটু রাত দুপুরে বিশ্র্রাম করে নিই ।ও বেটা
দদূরর দূরান্তেও যায় , মনে হয় সেখানেও
গলফ খেলা চলে । কি গলফ খেলা হয় ? যদি হয় নিমন্ত্রণ
দিতে ভুল কর না । ইদানীং ঐ পথে আসা যাওয়া ভালই হয় । গলফ খেলার কিছু নিয়ম আছে । দেখলাম
আমিই শুধু জানি না । আমার একক পরম বান্ধবী
বলা যায় একটা স্প্র্রে জাতীয় কিছু বলার সাথে সাথে বললো, সবই জানি কিন্তু আমার কেন ভাল
লাগে না ! মনে মনে ভাবলাম দাজ্জালের বান্ধবীর সাথে পরামর্শ করলে উপকার হবে ।এত অশ্লীল
লেখায় দাজ্জালের জন্য ভাল ঔষধ রয়েছে । যা হাদিছে আছে উহাই একমাত্র ঔষধ । গলফ্ খেলার
আগে বিশ্রাম নিতে হয় এ ভাবে, কমলাকে চিৎ করে
রাখতে হয় । তাই হল । এবার আপেল প্রয়োজনীয় যা যা সব লাগায়ে উপুৎ অবস্থায় একত্র করলে মৃদু মধুর অবস্থান একত্র হয় বলিয়া পৃথিবীর বড় ছোট অঙ্গরাজ্য গুলিতে গলফ লার আগে এ বিশ্রাম পদ্ধতি শয়তান চালু করে এ রাজ্যে এসেছে
।আপেল ও কমলার মূখামূখি পিষ্টন চালনায় দাজ্জাল এবার ব্যাট হাতে ধরে আপেল এর গায়ে সজোরে আঘাত করল আর অমনি বোতল পড়ে গেল । দাজ্জাল নিজ নিজে বলল তোমার
স্বামীর কাছে যা আছে, আমার কাছেও আছে, হ্য্ ।তারপর আপেল আর কমলার মূখের ষষা ঘষিতে অসহ্য্
দাজ্জাল আবার উঠে গলফ ষ্টিক দিয়ে জোরে আঘাত করলো আল্লাহর হুকুমে এবার কমলার হাঁড়ি ভেঙে
সমস্ত ঠক ও লবণাক্ত পানি উপরে ঝোকের মূখে ওর
ষ্টিক মূখে লাগল ।চোরর ছেলেটাকে আর রুম থেকে বের করতে পারে নি ।কারন দরজায় বসে এক দৈত্য
। দৈত্য্ জিজ্ঞাসিল ঐ রুম থেকে ছেলে এইই রুমে
কেন ? যে ব্যক্তি যে কোন ঘরে গেলে প্র্রথমে জায়নামায, ওযু কর, জামাতে নামায পড়, সে
ব্যক্তি অতি গর্ভে মশারী আলগা করে দেখাল যে ছেলে রাখতে এসেছিলো ।তবে দৈত্য কেনন বলবে
সে তো ঘন্টারও উপরে সেই রুমে ছিল ।আমি যদি বলি লবণ ঝোঁকের জন্য এক মহাষৌধ । তা হবে
না কেবল, প্রত্যেক মানুষকে স্বচ্ছল হতে হবে ।বিশ্বাস বা অবিশ্বাস নয় প্রতি ঘরে তার
ঐ আধূনিক যন্ত্র বসাতে হবে ভবিষ্যতে এমন দিন আসছে গ্রহ নক্ষত্র ঘুরতে ঘুরতে এমন এক
সস্থানে আসবে তখন অদৃশ্য ও দৃশ্যমান দুজাতির মধ্যে সংঘর্ষ এড়াতে এই ভৌতিক রোগকে বিতাড়িত
করতে হবে । এ লেখা দানব ও দানবী সম্বন্ধে হলেও আমার বিশ্বাস কোরআনে নানা রকম ফল ও ঔষধের
কথা আছে আসলে ভ্রূণ এক প্র্রকার ঝোঁক যার মৃত্যু কেবল লবণের মাঝে নিহিত । সেই উদ্দেশ্যটা
বড় করে দেথাই শ্রেয় ।
আল্লাহকে এপারে যেমন সৃষ্টি বলে দেখা দায় ওপারেও তা সৃষ্ট
সুতরাং বিচারক আল্লাহ নিজেই ৷ তিনিই সব ৷ আজ শয়তানকে তেমন কিছু বলতে দিলাম না ৷ সবাই
শান্তিতে বাস করুক ৷
“ইয়া আলীমু” হে মহাজ্ঞানী এই নাম সর্বদা যিকির করিলে জ্ঞান
বৃদ্ধি হয়, গোনাহ মাফ হয় ও মনের কপাট খুলিয়া যায় ৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন