রবিবার, ৩ মে, ২০১৫

একটি শূকর ও শূকরী



                
একটি শূকর ও শূকরী
আবুলকালামআজাদবাস
16/4/15-17/4/15 night
                  (CE0682 HUAWEI  Mobile Model E1550,
                     ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124

শুরুতেই বে শরম লোকের কথা প্রায় আসে । দেখেও না দেখার ভান করি । একরকম অজান্তেই গলায় মালা । গুরু বা পীর প্রকৃত নয়, তাই বলতো দশবার মিথ্যা বলিও দেখবে তা আস্তে আস্তে সত্যে পরিণত হবে ।আমরা যদি তার পুত্র সন্তান সন্ততি হয়ে থাকি তাহলে কে কি আশা করতে পারে ! মন্দ ছাড়া ? বে শরম যেমন নেট এ আসে আসলে তারা পরিবেশের কারনে তাই হয়েছে । কিন্তু পৃথিবীর সর্বত্র ঐ রকম মানব    মানবী পাওয়া যায় যা আল্লাহ প্রদত্ত ।তা ছাড়া খেয়াল রাখতে হবে তারা ঐ দলভূক্ত এন্টি খ্রীষ্ট কিনা ! বে শরম যেমন পরিবেশের কারণে বা ঘরের নীচে শূকর পালনে সেইরূপ হয়েছে নাহলে তৃপ্তি পাওয়া যায় না, ঐ কারণে শূকরের মাংস হারাম । মানুষ নয় অথচ তারা মানুষ দেখনো লেবাছ, পোষাক, মিথ্যাচার করে থাকেন । যারা হিজরা তারা সংখ্যায় পৃথিবীতে এক বিরাট জনগোষ্ঠী । বাংলাদেশের মানুষ তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল । প্রতিদিন বিনা শ্রমে তারা অনেক টাকা প্রতি দোকান থেকে নিয়ে থাকে এবং সচ্ছল ব্যক্তিরাও সাহায্য করে থাকেন ।পৃথিবীর সব দেশে তারা আছেন এবং শারিরীক বিকলাঙ্গ হলেও শক্তির ঘাটতি নেই অথচ উচ্ছৃঙ্খল নন । এই পর্যায় ভূক্ত জনগোষ্ঠীকে এন্টিখ্রীষ্ট মনে করা ঠিক হবে না ।দুর্ভাগ্যের বিষয় এই যে ইদানিং নাকি কোন জনগোষ্ঠি তাদের স্বার্থ উদ্ধারের লক্ষ্যে তাদের হাতে মরণাস্ত্র তুলে দিয়ে নিরাপরাধ কিছু লোককে জীবন্ত দগ্ধ করেছে, এই উক্তি আমার নয় ।সেদিকে এমনিই দুকলম লিখলাম এই জন্য যে মুসলিম শুকর বা শূকরীর মাংস খায় না ইহা ধর্মীয় বাধার কারণে ।সুতরাং আমি চিন্তা করি ঐ বিষয়ে নয় বরং শয়তানের দল এবং এন্টি খ্রীষ্টের দল এক হয়ে দুআত্মা বিশিষ্ট লোকদিগকে কুকুরের ন্যায় আচরন করায়ে গলফ খেলার মাঠে নেয় দৃশ্যত বুঝবে কেন শুকরের মাংস হারাম ।অঙ্গের ঘাটতি হলেও তারাও দৈহিক মিলনে পরম সুখ অনুভব করে প্রয়োজনে হয়তো ঘাতক হয়ে উঠে । আমার লিখার পেছনে উদ্দেশ্য শয়তানের দল যেন ভারী না হয় ।বাংলায় এমন কিছু  লিখে স্তূপ বাড়াব না ।কুকুরের  কেবল জীব  আত্মা আছে । যতদিন  সযত্নে ধরে রাখবে তার চেয়েও কিছুদিন বেশী বাঁচে ।আমার গুরুকে দেখিনি কোনদিন নিজ সন্তান সন্ততির  জন্য্ কাঁদেনি এবং তাদের বুঝাতে সক্ষম হয়েছেন যে সে তাদের কত ভালবাসে ? প্রাণীরাও আত্ম রক্ষার জন্য বুদ্বি রাখে ।আল্লাহকে চাইলে তাঁকে পাওয়া যায়।মানুষ হয়ে বলা কঠিন যে আল্লাহকে চাইল, না অন্য কিছু, কাকে চাওয়া  হল ! তবে বাস্তবে দেখা যায় কুকুর  ছানা ও শূকর ছানা বড় হলে কদাচিৎ তারা মা বোন ও কন্যাদের চিনতে পারে  । যদি  ধরা  পড়ে   তাদের কাজ কর্ম এক এবং তাদের সম্পর্ক ঐ লোকের সাথে স্বামীর চেয়ে অনেক বেশী হয়ে থাকে । আল্লাহ তাদের মান সম্মান দিয়ে থাকেন কিন্তু আবার  নিয়ে যান ।কোনমতে যদি একজন এন্টি খীষ্ট জায়গা করতে পারে, তাহলে ধীরে ধীরে তা মহল্লা বানিয়ে ফেলে । আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক যাতে শয়তান ও এন্টিখ্রীষ্ট থেকে বাঁচতে পারি ।নিঃর্শতে বলা যায় আমাদের মাঝে তারা কাজ  করছেন ।
অশ্লীল কথা প্র্রকাশ না করলে নবীদের হুশিয়ার বাণী সমূহ মানুষ মনে করতে পারবে না কারণ চিত্ত বিনোদনের জন্য তাদের চমকপ্রদ স্থানে নিয়ে  যাওয়া হয় ।ঘটনা লম্বা না করে সহজে, এই বুঝাবুঝির কারণে উক্ত তারিখে সামান্য ম্যাক আপ ব্যবহার  করে স্বামীর হুকুম নিয়ে মানুষ নয় ঐ দানবী হাজির হল । ঘরে আছে কন্যা ও স্বামী রাত ভালই যাবে । এখানে সরাসরি  এক রুম  থেকে অন্য্ রুমে যেতে খারাপ দেখায় না ! ওখানে যেমন কন্যাকে দিয়ে ঐ কাজ করা হয়েছে ঠিক এখানে দানবী বহুদিন ধরে এ কর্তব্য পালন করে আসছে সেই করবে।। রাত্র্রে যা হল  তা ভাবলাম তবে সকালে একসময় তা কি বাকী থাকে? কেন তুমি রাত্রে এ কাজ করলে?  আমি কি ঘুম ( তারা দুজনই  স্তী লোক ) ? যাক্ বাবা এন্টি খৃষ্টের ও শয়তানের আত্মা ভাগ ভাগ দুটো করে হলেও তারা পশ্চিমাদের বুঝাতে সক্ষম হয়েছেন যে মরে গেলে সব শেষ আর কোন দ্বিতীয় কিছু নেই ।ও বুদ্ধমতী ৬/৭-৪-১৫ কই ছিলে? কেন ধারকৃত টাকা  পরিশশোধ  করতে হবে না?

সকাল  হতেই দানব  হাজির তখন আর এক দানবের অনুভূতিই নেই ।।বুঝলাম মনে  মনে  ‘পুরান  দানবী বলে এবার বুঝ ঠেলা, সদা ঠিক পথে চলিও, লোভে পড়ে ঋণ কর না ।পিতার কামনায় যাহা অর্জন করেছ আস সবই হারাবে । জানি পুত্রবধু  শোকে তুমি অসুস্থ হয়েছ। আস ।শত উপদেশ দিলেও তা শুনে না । 



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন