শয়তানের ডায়েরী নয় তবে (২৭)
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI Mobile Model
E1550,
ID
558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124
“আউযু বিল্লাহি মিনাশ শাইভোয়ানির রাজীম
“৷ ‘অভিশপ্ত শয়তান হইতে আল্লাহর নিকট আশ্রয়
প্রার্থনা করিতেছি ৷’ আশা করছি শয়তান আমার কাছ থেকে দূরে আছে ৷ এই দোয়া পাঠ করলে শয়তান
দূরে থাকে বা বিতাড়িত করা যায় কিন্তু মানুষের ক্ষমতার বাহিরে তাকে একেবারে নিঃশেষ করে
দেয়া ৷ তাই সে ভয় পেলেও তেমন একটা পায় না ৷
হ্যাঁ,
বল আজ কি বুদ্ধি যোগাবে ?
“আজ আর বিশেষ কিছু লিখার উদ্দেশ্য
থাকলেও তোমাকে বলা যাবে না।“ জানি তুমি মানুষের পরম শত্রু। আমি
তোমায় বন্ধু ভেবে না হয় বললুম যে শেয়ার বায়ার আজকাল বেশ চাঙ্গা হয়েছে। বিদেশে
শেয়ার বাজার কখন ও মন্দা হয় না ।
আমাদের দেশেলেন দেনের অভাব। গল্প
তা খুব ছোট করে বলবো।এক সময় কাছাকাছি দু-ভাই তুমুল ঝগড়া বেধে দিল শহরের রাস্তার
উপর।বিষয় কি, ঝগড়ার হেতু কি? যিনি সেরা ভাল বললো- সে কেন আমার উনার
সাথে কথা বল্বে মানে ইয়ে করবে? সংক্ষেপে বিচারকের আব্বার কাছে নেওয়া হল। তিনি সাত
পাঁচ বিচার করে দিলেন। সেই হতে প্রায় দশের অধিক কাল চলে গেল। এই ফাঁকে তোমার আমার
বিষয় মীমাংসা করে নিই। এই বৎসর খানেক আগের কথা। মাথায় গন্ডগোল।
“শয়তান ওস্তাদ কি গন্ডগোল?”
দেখি আমার ঘরে একি রোগ। তারপর
তোমায় দেখে আমিও ঐ নীরিহ লোকটির মত হত ভাগ হলাম। হঠাৎ আল্লাহ যেন এক শক্তি দান
করলো চোখে। ঐ শক্তি দ্ধারা অবাস্তাব আল্লাহ্র রহমতে চোখের ঈশারায় এক রকম ঐস্বরিক
রশি দিয়ে তোমায় বাঁধলাম। তবে সত্য কিনা বলতে পারলাম না। কারণ
আমি আরবী বা অন্য ভাষায় কোন মন্ত্র তন্ত্র জানি না। আবদ্ধ অবস্থায় তাকে ঘরের এক
কোণায় পেলে রাখলাম। জানালায় দেখি এক অস্পরা সুন্দরী। গ্লায় তীরধনুক । লম্বা হাত।
মাথায় তাজ। তাকে সুন্দর লেগেছিল। একে একে সবাইকে যেন বলছে আমার স্বামীকে ছেড়ে দিতে
বল। অমনি আমার উনি রুমে প্রবেশ করলেন। উনাকে দেখে সুন্দরী বললো- দেখ তাকে বেধে
খাটের নীচে ফেলে রেখেছে। সে জীবনে তোমার কত উপকার করেছে। তোমারও বন্ধু বটে। বলল
আমি দেখব। এই গল্পের ইতিকথা হল আমি অসুস্থ হয়ে পড়েছি। এ দিকে হযরত ঈসা (আঃ) আসার
সময় হয়েছে। তিনি আসার সাথে সাথে শয়তানকে এক হাজার বছরের জন্য বোতল বন্দী করলে উপায়
কী! তাই বলি অস্পরা সুন্দরীকে লেনদেনের নিয়মে শেয়ার বাজার চাঙ্গা করি। তোমার কাছে
যা আছে আমার কাছে গচ্ছিত রাখ। তাহলে বাজারের মুলধন বাড়বে।
চলুন এবার প্রথম সাতপাঁচ এ যাই।
এদিকে নরমে গরমে শেয়ার বাজার চলছে। ইতিমধ্যে আমার তিনি উনি গিয়ে শেয়ার বাব্জারের
লেনেদেন ভালভাবে
শিখিয়ে আরও কত কি! দশ বার বছর পর
। দুটো উৎসবে দু-ভাই একত্রে আসা যাওয়া শেয়ারের পরিধি লেন দেন হাত পরিমাণ বৃদ্ধি
পেয়েছে। তবে একথা বড় ভাইজানকে বলনা। তাহলে এদিকে জমির ভাগ বাটোয়ারার অসুবিধা হবে।
তবে ভাগ নেবার মত কিছু নেই তা ঠিক নয়।
আমি অসুস্থ এ সময় সুন্দরী যদি
হাত মিলায় তাহলে ঈয়া (আঃ) থেকে রক্ষা পাবে।
‘শয়তানের ডায়েরী নয় তবে কি? “ইয়া মা লি কু” পাঠে ম নে র ম লি ন তা দূর হয়।‘
=================
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন