আমার
কথা দ্বিতীয় খণ্ড–(১৮)
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI Mobile Model
E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/
558124
পার্থিব আকাশ
হাছবী রাব্বী
জাল্ল্াল্ল্লাহ,মাফি কলফি
গাইরুল্লাহ,জনজনার তুমি জান
গোপন খবর , তোঁমার সৃষ্টি মাঝেই
ডুবে আছে অণুসকল
, করেছি পণ,
তোঁমারি গান
গাহি সারাক্ষণ জনম
জনম , আকাশ হতে যে অবতরণ !
এ হাদীছে কারও
জন্যে হয় মরণ ,
তুমিই জান সবার
গোপন খবর ,
আকাশে জন্ম আমার,বাস-বে যে তাই ,
জন্মেছি আমি
পিতাখোদা নামে আকাশে ,
প্র্রকাশ হয়েছি
তোঁমারি নামে সর্বত্র।
হাছবী রাব্বী
জাল্ল্ল্লাহ,মাফি কল্ফি
গাইরুল্লাহ, তুমি হৃদয়ের চালক,
লা ইলাহা
ইল্লাল্ল্লাহ,এক আল্ল্লাহ।
আল্লাহই মানুষের
ভেতরে অনুপ্রেরণো দান করেন, গোপন সবকিছু আল্ল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ জানে না। কবিতার লাইন
কয়টাতে হাদীছেরই অংশ বিশেষ ‘আকাশ হতে অবতরন’, এর স্বার্থকতা বেশী ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। সেই কথাগুলো
বাস-ব এবং ধ্রুব সত্য বিধায় এ রচনায় আরও বেশী উৎসাহ জোগিয়েছে। কেউ এ হাদীছ প্রমাণ করতে
না পেরে নিজস্ব মতবাদ প্রচার করে আত্ম মরণ ডেকে এনেছে। কথাগুলো আধ্যাত্মিকভাবে
প্রমাণ সাপেক্ষে বলেছি যে , মানুষ জন্ম নেয় আকাশে তার মানে, সেই আকাশের জমিনে। পরবর্তীতে সে- ই
ব্যক্তিকে মাতৃগর্ভে সংযোগ প্রদান করা হয়। ভিন্ন পথ গমণে আমার জন্ম বাস-ব আকাশে। আর তার প্রমাণও
এক দার্শনিক রেখে গেছেন ; যার উদ্ধৃতি ভাবীবাণীতে বিদ্যমান। আর প্রথম খন্ডে তার
উল্লেখও রয়েছে। আমার নামই পিতা কালাম আকাশবাহিনীতে তার নজির রয়েছে। আল্লাহ ছাড়া
অন্য কারও প্রশংসা করা যায় না, যতটুকু প্রশংসা করলে একজন মানুষ জীবিত থাকতে পারে ততটুকু
প্রশংসাই বাঞ্চনীয়। অত্যধিক প্রশংসা মানুষের অপমৃত্যু ঘটার সম্ভবনা এবং ধর্মের
ক্ষতি সাধন কবতে পারে।
ড্যাডি ওয়ার্ড বরণ্ ব্ল্ল্যাক
জাতের কথায় যত দ্বন্দ্বের প্র্রবৃত্তি,
নিঃস্ব মানব জ্ঞান বিনা পাবে না মুক্তি।
তাঁর কুদরত নামীয় রাজ্য বা জ্ঞান
যেথায় সৌরভে জ্ঞান বৃক্ষের উৎপত্তি।
প্র্রলয় হবে না কভূ আল্লাহর জ্ঞান ,
আজ্ঞা বলে আখ্যা তাঁর অন-ঃশূন্য প্রজ্ঞা।
পুস্পের হবে না যে মৃত্যু যদি তা
হয় ,
তাঁর অন-ঃশূণ্যের প্র্রজ্ঞার মধ্যমণি।
মুসলিমদের মাঝে কিছু কিছু মত পার্থক্য বিদ্যমান।
তাতে ভবিষ্যতে কোন নবীর প্রয়োজন আছে বলে মনে হয়
না। অন্যদিকে জাত,
বেজাত ইত্যাদি নিয়ে অনেক কথাই শুনা যায়। মানুষের আবেগের বশে অনেক কিছুই
বলে। এমন ঘটনা পূর্বেও
ঘটেছে। ফলে নবীজী বলেছেন যে
তোমরা নবীদের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি কর না। প্রকৃত অর্থে আল্লাহর সমকক্ষ কেউ নাই।
সুতরাং জাতের কথাই আসে না।
আবার বেজাত কি ? বেজাত অর্থই আবারও আল্লাহর ঐ গুণাবলী। সুতরাং যেথায় আল্লাহ আছে সেথায়
তাঁর গুণাবলীও বিদ্যমান। প্রলয়
হবে একমাত্র সৃষ্টির তার অর্থ সৃষ্টিকে রূপান-রিত করা হবে নিরাকারে। তখন এক আল্লাহই আল্লাহ ছাড়া আর
কিছু তো নেই। এরূপ
হওয়াটাকে অনেক সাধক আজও না বোঝে পানিচক্র
এর মত পূনঃজন্মের কথা ভাবছেন। জ্ঞানই
শক্তি বলে প্রমাণিত। মানুষের
ঠিক বিপরীত দিকটা চিন-া করলে দেখা যাবে রূহের মধ্যমণি সৃষ্ট সূক্ষ্ণ নফস বা আত্মা ;
ফলে চিরদিন আল্লাহর প্রতিশ্রুতি মত তারা জিন্দা
থাকবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন