শনিবার, ৩১ মে, ২০১৪

চক্ষু



চক্ষু
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI  Mobile Model E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124
চক্ষু ছবি বিশিষ্ট সব দেখে
কেবল কি দেখা !
মনও টানে,
দুই চক্ষুর পরস্পর মিলন আশ্চার্য আকর্ষণ,
মন বিদ্যুৎ বজ্রপাত পতন ;
ভালবাসার পাত্রের মন হয় জাগ্রত ৷
মনের কথা সব সময় বলা যায় না ৷
খারাপ চক্ষু দৃষ্টি পৃথিবীর সর্বত্র,
রঙে তা নানান ধরন
চক্ষু নয় তার গুণাগুণ বিচার্য,
ছবিতে এক চক্ষুও সুন্দর,
কিন্তু একচোখা খারাপ;
তবুও সব চোখ কথা বলে ৷
মনের কৌশল বর্ণনায়
তারা কেউ নহে কম ৷
চক্ষুর পলক বুঝিয়ে দেয়
যদিও ভিন্ন ভিন্ন ভাবে চমকায় ৷
চোখের পলক যদি পড়ে তবে হারায়,
এক্ষেত্রে কি যে দাঁড়ায়!
মনকে উতলায়,
কেনই বা চোখের পলক চমকায়,
তা যেন বিদ্যুতের ন্যায় ৷
কাকেও করে হতবাক কিন্তু তুমি তা জান না,
দেখলাম চলমান পথিক বেশে,
দেখিয়া পলকের পর পলক
কিন্তু হারাল প্রাপ্ত নম্বর এই খেলায় ৷
জয় তার হয়েছে খুব জোরে গোল করেছে,
বল একেবারে হৃদয়ের খুঁটির ভেতর ৷
তাই হলাম আশ্চার্য,
মেঘ না হতেই বৃষ্টিপাত
আর বিদ্যুতের ঝলকানি ৷
ভালবাসার পাত্র হিসেবে পেয়েছি;
না সে কারও ভালবাসার পাত্র নয়,
কিন্তু তা আমি ভাবে ভাবি,
তাইতো এখনও লিখি,
ভালবাসা খাটো নয়
সবসময় তুমি আমার ভালবাসার পাত্র ৷



বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০১৪

কুহকিনীর ডঙ্কা (৯)



কুহকিনীর ডঙ্কা (৯)
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI  Mobile Model E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124
“মানুষের মধ্যে ভাল খারাপ দুই থাকে বলিয়া অন্যকে বা অন্যের কর্মকে খারাপ বলা যায় ৷ কুহকিনীর ডঙ্কা ছোট্ট একটি গল্প উপহার দেব ভেবে কতটুকু আবুল তাবুল লিখতে শুরু করি ৷ মনের মধ্যে হিংসা বিদ্বেষ না থাকলে কি কিছু এমন লিখা যায় না !
ডাইনীর গল্প আমার লিখতে ইচ্ছে হয় ন ৷ কারন ডাইনীরা মানুষ না অন্য কোন জাতি তা বুঝা মুষ্কিল ৷ শেষে গিয়ে দেখি ডাইনী সত্যিই নিজের মানুষকে অমানুষ রূপে পরিণত করতে সক্ষম হয়েছে ৷ ডাইনীরা পরী রাক্ষসরা সাধারণত আমরা জিন্ পরীদের ভেবে থাকি ৷ এটা মোটেও ঠিক নয় তাদের মধ্যে ভাল এবং খারাপ দুই-ই আছে ৷ যখন ডাইনী নিজের আপনজনকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছে তাই দীর্ঘ সময় পর কিছু না লেখাই ভাল ৷ ভাবলাম ভবিষ্যতে মানুষের মধ্যে তারা আশ্রয় নিয়ে মানুষকে বিপাকে ফেলবে ৷
মানুষ যখন দুনিয়াবী হুশ হারায় তখন তারা তা পরিষ্কার দেখতে পায় ৷ পাগল নামক রোগের বহু ধরণ রয়েছে তৎমধ্যে কিছু মনে থাকে আবার কিছু মনে থাকে না ৷ এতে নিজের আত্ম সম্মানও বাঁচল ৷
সংক্ষেপে ডাইনী এবং রাক্ষস তাদের নুতন সদ্য বিবাহিত কন্যাকে সাদর অভ্যর্থনা জানাবার উদ্দেশ্যে নতুন কুটুম্বের বাড়ীতে হাজির ৷ পাহাড়ী প্রথা বিদ্যমান কিনা জানি না তবে কালিদাস এর মতে ভদ্র সমাজে উচিত অনুচিত যাচাই করা সম্ভব নয় ৷ তাহলে সভা সমাবেশ পণ্ড হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে ৷ রাক্ষস তার মেয়েকে জড়ায়ে ধরে পেছনে কোমরে বড় বড় আঙুল গুলি দিয়ে তালাশ করতে করতে বলে হায় এতদিন হয়ে গেল তোর দেখা পেলাম না ৷ মেয় অতি কোমল সুরে বলল আরও নীচে ৷ ঐ পাশে ডাইনী বসে ছিল বলল কিছুই জানে না ৷কি যেন একটু আলগা করে হাতটা ঠিক জায়গায় বসিয়ে দিল কারণ ওটা রাক্ষসের জন্য অন্ধকার ছিল ৷ এক পর্যায়ে বলল হয়েছে ? ও মা একি আমি চা নিয়ে আসি ৷ ”

মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০১৪

আমার কথা দ্বিতীয় খণ্ড – (৮)



আমার কথা দ্বিতীয় খণ্ড – (৮)
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI  Mobile Model E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124
Ticket # 72255 Scribed.com via Yahoo!
Ip 119.30.39.55 Isp Grameenphone Ltd )
    প্রকৃতির দান
প্রকৃতি দিয়েছে আমায় সনদপত্র
মোর নাম যে কোরআনের আদি অন্ত ,
ইঞ্জিলে মোর নাম রেখেছে পিতাখোদা;
 আমি নহি যে আল্লাহ, নামে কৃষ্ণ বুদ্ধ ৷
হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ইহুদীদের ধর্ম,
অবতার আসবে ভবে, আমি একাই
তা করি যে প্রমাণ, প্রকৃতিরই দান,
দিয়েছে আমায় প্রকৃতি সনদপত্র;
প্রচারি এই নাম বিশ্বাসে ধর্মগ্রন্থ ৷
সময় দিন মাস জন্মকালে প্রমাণ;
আমার কথায় তাইতো ইহুদী রাষ্ট্র,
আল্লাহু আল্লাহু রবে হে নওজোয়ান!
শক্ত হস্তে ধর মসি, উড়াও রে ঝাণ্ডা,
সর্বত্র কর প্রচার দজ্জাল সোচ্চার ৷  
বিশ্ব প্রকৃতি কোন্ ব্যক্তিকে সনদপত্র দান করেছে? ফলে কে কে-ই বা কোরআনের আদি অন্ত! খৃষ্টকে খৃষ্টানেরা ডাকে পিতাখোদা ৷ কবিতা রচনাকারীর সত্তা প্রকৃত সত্তা নয়, কিন্তু আল্লাহ ৷ ঈসা কৃষ্ণ বা বুদ্ধ তাঁরা কেউই মানুষ ব্যতীত আল্লাহ ছিল না তবে সুপুরুষ, নবী রাসুল ছিলেন ৷ কৃষ্ণ এবং বুদ্ধ চলে গেছেন, তারাও আসবেন না ৷ অথচ নামে কাব্যচর্চা বা রচনকারী কৃষ্ণ ও বুদ্ধ ৷ তিনি অন্যান্য নামধারীও বটে ৷ তাই বলে তেমন কিছু নয় ৷ মানুষ জানে শেষযুগে একজন অবতার আসবেন ৷ কেউ কেউ কোন খ্যাতিমান নবী রসুলের কথা বলে শেষযুগ আখ্যায়িত করেছেন ৷ তা আদৌ ঠিক কিনা ? তবে হ্যাঁ তিনিই সর্বশেষ নবী ও রাসুল ৷ তবে ঐ যুগকে সর্বশেষ যুগ বলা যায় কিনা সে জ্ঞান আমার নাই ৷ অবতার মানে আল্লাহর অপছায়া বা ছায়া এ সবই অযৌক্তিক তবে আল্লাহর বিশেষ বিশেষ দূত সকল ৷সেই গুণ সম্পন্ন ব্যক্তি হযরত (সঃ) ছিলেন তবে সময়টা মধ্যযুগ না হলেও খুব বেশী দুরত্বও ছিল বলে মনে হয় না ৷ যাঁদের শেষ যুগে আগমনের কথা নানান কিতাবে গাঁথা তাদের নতুন নাম কল্কি ও মৈত্রেয় বুদ্ধ ৷ দুটো ক্ষেত্রে বিশেষ করে নাম এর সাথে কর্মের মিল রয়েছে একমাত্র হযরত (সঃ)৷ খৃষ্টানেরা জানেন তাদের খৃষ্ট আবার আসবেন, ইহুদিরা জানেন মসিহ্ আসবেন তদ্রূপ মুসলিমরাও জানে ঈসা (আং) কিয়ামতের আগে আসবেনই ৷ তাই যুগের প্রশ্ন থেকেই যায় ৷ হয়তো উপযুক্ত ব্যক্তিই তার প্রমাণ উপস্থাপন করতে একমাত্র সক্ষম হবে ৷ সময় মাস বৎসর প্রভৃতি আনয়ন, ইহুদিরাষ্ট্রের জন্মকাল প্রমাণ, কাব্য অনুশীলনকারীর জীবন বৃত্তান্তে যথর্থতা উত্থাপনে নিঃশঙ্কভাবে সত্যাসত্য নির্ণয়ের দিক উন্মেচিত হয়েছে বলে মনে হয় না ৷ এমসিই প্রকৃত ‘মসি’ এ বিশ্বাসে রচিত না হলে তা তেমন সুফল দেবে না ৷ এটাই ঠিক মসি দ্বারা শান্তির পতাকা উত্তোলন করা সম্ভব আল্লাহর তীর সমূহ ব্যবহার করে দজ্জালকে কতল করা প্রত্যেক ঈমানদার ব্যক্তির পক্ষে খুবই সহজ ৷

শনিবার, ১৭ মে, ২০১৪

পিতা কালাম’ জন্ম কালো (৩১)



পিতা কালাম’ জন্ম কালো (৩১)
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI  Mobile Model E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124
Ticket # 72255 Scribed.com via Yahoo!
Ip 119.30.39.55 Isp Grameenphone Ltd )

তোরে আমি না পারি করতে কিছু দান
অপব্যাখ্যায় কারণে পাবি প্রতিদান ,
ভাবিসনে তোর নিমিত্তে আছে আসন ,
সে আসনে বসে করবে দেশ শাসন ৷

গর্ব করে বলেছিস আনতে দলিল ,
কোন শাস্ত্র হলে তোর গর্ব হবে খর্ব
সর্ব প্রমাণ দাখিলায় আছে নজির ,
তাতে গর্ব মোর নাহি ইচ্ছা আল্লাহর ৷

তোরে বলিব কে কেমন ঘি ওরে রাম,
ভূবনে পাবি না কোন হকের প্রমাণ;
ধনকূবের লেখা যা হয় এলোমেলো
স্বার্থ লাভে যা তা তোলে ধরে ভালো ভালো ৷


মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০১৪

পুল পার হতে দায়



পুল পার হতে দায়
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI  Mobile Model E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124
Ticket # 72255 Scribed.com via Yahoo!
Ip 119.30.39.55 Isp Grameenphone Ltd )

ও বুড়ো ! কেন গান গাও গুন গুন?
জোয়ানেরা গায় গান,
তুমি বুঝি কারও নাম!
গান আর যৌবন সবতো তাদের,
জানি আমি, তুমি কি ভাব!
কে যেন বলে সবার চেয়ে আমায় বেশী ভালবাস;
অভিমানে ভরপুর দুঃখ দুখের গান,
কেহ হারায়েছে তার ছেলে,
কেহ তার স্বামী;
কেহই বা তাদের পিতা
ভীষণ যুদ্ধ চলছে!
এমতবস্থায় কেমনে তোমায় ভালবাসি ?
হে! সবই মিথ্যে মিথ্যে মিথ্যে;
আমায় ভালবাস সব দুঃখ যাবে মুছে ৷
আমি দুঃখ কষ্ট চিনি,
চোখের জল আমার সান্ত্বনা ৷
আমার  নেই কোন অভিযোগ কারও বিরুদ্ধে;
আমি কষ্টের গান গাই
লোকে তাই ভালবাসে ৷
বল তাদের! ভালবাসে বটে ক্ষণিকের তরে
নাহি তাতে কোন আনন্দ উল্লাস ৷
সত্য কি আমায় ভালবাসা ছাড়া
কেহই হবে না পার ৷
কখনও দেখবে আমার চার চক্ষু
তুমি কি কখনও করনি চুরি আমার দু চক্ষু ?
এ কথা বল না আর  কবিতার পংক্তি করি প্রচার ৷ 
বার বার তোমাকে ভালবাসতে বল
সৃষ্টির সৃষ্টিকর্তাকে ভালবাসতে বল
কি যে ভেদ আর কি যে অভেদ কিছুই বুঝি না ৷
তুমি এত নিষ্ঠুর কেন বুড়োটাকে একটু ভালবাসতে বলো না ৷
জানি আমি তা কেউ করবে না ৷
তুমি যাকে ভালবাস সেই-ই ভালবাসা!
তা আমাকে শিখাও, দেখতে চাইব,
আমাকে মার না উড়ন্ত পাখির ন্যায়,
সবই তোমার কাছে থাক বিনিময়ে একটু ভালবাস ৷
ইহাই আমার চিরজীবনের জন্য ওয়াদা আর পাওনা