মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০১৪

আমার কথা দ্বিতীয় খণ্ড – (৮)



আমার কথা দ্বিতীয় খণ্ড – (৮)
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI  Mobile Model E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124
Ticket # 72255 Scribed.com via Yahoo!
Ip 119.30.39.55 Isp Grameenphone Ltd )
    প্রকৃতির দান
প্রকৃতি দিয়েছে আমায় সনদপত্র
মোর নাম যে কোরআনের আদি অন্ত ,
ইঞ্জিলে মোর নাম রেখেছে পিতাখোদা;
 আমি নহি যে আল্লাহ, নামে কৃষ্ণ বুদ্ধ ৷
হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ইহুদীদের ধর্ম,
অবতার আসবে ভবে, আমি একাই
তা করি যে প্রমাণ, প্রকৃতিরই দান,
দিয়েছে আমায় প্রকৃতি সনদপত্র;
প্রচারি এই নাম বিশ্বাসে ধর্মগ্রন্থ ৷
সময় দিন মাস জন্মকালে প্রমাণ;
আমার কথায় তাইতো ইহুদী রাষ্ট্র,
আল্লাহু আল্লাহু রবে হে নওজোয়ান!
শক্ত হস্তে ধর মসি, উড়াও রে ঝাণ্ডা,
সর্বত্র কর প্রচার দজ্জাল সোচ্চার ৷  
বিশ্ব প্রকৃতি কোন্ ব্যক্তিকে সনদপত্র দান করেছে? ফলে কে কে-ই বা কোরআনের আদি অন্ত! খৃষ্টকে খৃষ্টানেরা ডাকে পিতাখোদা ৷ কবিতা রচনাকারীর সত্তা প্রকৃত সত্তা নয়, কিন্তু আল্লাহ ৷ ঈসা কৃষ্ণ বা বুদ্ধ তাঁরা কেউই মানুষ ব্যতীত আল্লাহ ছিল না তবে সুপুরুষ, নবী রাসুল ছিলেন ৷ কৃষ্ণ এবং বুদ্ধ চলে গেছেন, তারাও আসবেন না ৷ অথচ নামে কাব্যচর্চা বা রচনকারী কৃষ্ণ ও বুদ্ধ ৷ তিনি অন্যান্য নামধারীও বটে ৷ তাই বলে তেমন কিছু নয় ৷ মানুষ জানে শেষযুগে একজন অবতার আসবেন ৷ কেউ কেউ কোন খ্যাতিমান নবী রসুলের কথা বলে শেষযুগ আখ্যায়িত করেছেন ৷ তা আদৌ ঠিক কিনা ? তবে হ্যাঁ তিনিই সর্বশেষ নবী ও রাসুল ৷ তবে ঐ যুগকে সর্বশেষ যুগ বলা যায় কিনা সে জ্ঞান আমার নাই ৷ অবতার মানে আল্লাহর অপছায়া বা ছায়া এ সবই অযৌক্তিক তবে আল্লাহর বিশেষ বিশেষ দূত সকল ৷সেই গুণ সম্পন্ন ব্যক্তি হযরত (সঃ) ছিলেন তবে সময়টা মধ্যযুগ না হলেও খুব বেশী দুরত্বও ছিল বলে মনে হয় না ৷ যাঁদের শেষ যুগে আগমনের কথা নানান কিতাবে গাঁথা তাদের নতুন নাম কল্কি ও মৈত্রেয় বুদ্ধ ৷ দুটো ক্ষেত্রে বিশেষ করে নাম এর সাথে কর্মের মিল রয়েছে একমাত্র হযরত (সঃ)৷ খৃষ্টানেরা জানেন তাদের খৃষ্ট আবার আসবেন, ইহুদিরা জানেন মসিহ্ আসবেন তদ্রূপ মুসলিমরাও জানে ঈসা (আং) কিয়ামতের আগে আসবেনই ৷ তাই যুগের প্রশ্ন থেকেই যায় ৷ হয়তো উপযুক্ত ব্যক্তিই তার প্রমাণ উপস্থাপন করতে একমাত্র সক্ষম হবে ৷ সময় মাস বৎসর প্রভৃতি আনয়ন, ইহুদিরাষ্ট্রের জন্মকাল প্রমাণ, কাব্য অনুশীলনকারীর জীবন বৃত্তান্তে যথর্থতা উত্থাপনে নিঃশঙ্কভাবে সত্যাসত্য নির্ণয়ের দিক উন্মেচিত হয়েছে বলে মনে হয় না ৷ এমসিই প্রকৃত ‘মসি’ এ বিশ্বাসে রচিত না হলে তা তেমন সুফল দেবে না ৷ এটাই ঠিক মসি দ্বারা শান্তির পতাকা উত্তোলন করা সম্ভব আল্লাহর তীর সমূহ ব্যবহার করে দজ্জালকে কতল করা প্রত্যেক ঈমানদার ব্যক্তির পক্ষে খুবই সহজ ৷

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন