শয়তানের
ডায়েরী নয় তবে (১৫)
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI
Mobile Model E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124
“আউযু বিল্লাহি মিনাশ শাইভোয়ানির রাজীম “৷ ‘অভিশপ্ত শয়তান
হইতে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করিতেছি ৷’ আশা করছি শয়তান আমার কাছ থেকে দূরে আছে
৷ এই দোয়া পাঠ করলে শয়তান দূরে থাকে বা বিতাড়িত করা যায় কিন্তু মানুষের ক্ষমতার বাহিরে
তাকে একেবারে নিঃশেষ করে দেয়া ৷ তাই সে ভয় পেলেও তেমন একটা পায় না ৷
হ্যাঁ, বল আজ কি বুদ্ধি যোগাবে ?
“হ্যঁ, সাহেব বড়ই বিপদে আছি,”
‘য়েমন:-?
পূর্বেকার দিনে ঘটিত ঘটনার রটনা মনের যাতনা মিটাইতাম ৷
আজকাল পুরান ইতিহাস বাদ দিয়া নতূন তথ্য উপাত্ত ছাড়া মুখস্থথ বলতে হয় অথচ আমি এমন এক
জাতি পুরান কথা মনে থাকে না ৷ মানুষকে জিজ্ঞাস করলে যা বলি তা এক অবিশ্বাস্য ব্যাপার
৷ আল্লাহ এমন ক্ষমতা দিয়েছে দুনিয়ার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত লমম্বা হয়ে
দেখে দেখে কিছছু সত্য বলি ৷ আর পুরান কথাতো মনেই থাকে না ৷ আবার আমার ব্যাপারখানা অন্য
রকম ৷ আমিও সব মানুষের জন্য বালাম নামক কিতাব তৈরি করি সেখান থেকে পুরান ইতিহাস মিশ্রিত
করে বর্ণনা করিতাম ৷ এখন সত্য মিথ্যা বলার উপায় খোঁজে বেড়াচ্ছি ৷’
‘কি মিথ্যা বলবা! বলেই দেখ না’
“বেশী মিথ্যাও বলবো না তবে লিখায় একটু শয়তানের কাজকর্ম না লিখলে কেমন লাগে!
ফেশন্ ফেশন্ বলে হাত ধরে কৌশল বিনিময়কে আরও উন্নতির করে গালে এবং পরে তাকে আরও একধাপ
এগিয়ে ওষ্ঠের সাথে ওষ্ঠের দীর্ঘ মিলন এবং কামাতুর
ভাব আনাই ছিল শিষ্যদের কাজ ৷ সব কিছু শিষ্যদের ঘাড়ে চড়িয়ে দিলে হয়তো তারা নারাজ
ভাব পোষণ করে দল ত্যাগ করতে পারে ৷ ইদানিং তারা আমার উপর বিরক্তিকর কথা এবং ভাব দেখাচ্ছে
৷ তাদের এবং আমারও মেয়েদের নিতম্ব এবং সেটাকে কি বলে ভাল উচুঁ মাংশপেশী যদি বিশ্বসুন্দরীদেরকে
বিকনি পরিধান করে উপস্থাপন করা হয় সেদিন আমার সমস্ত দল কোন এক বিশাল এলাকা দখল করে
বহুদিন আগে হতে দলবদ্ধ হয়ে অবস্থান করে ৷ কবে বিশ্ব সুন্দরীরা নাট্যমঞ্চে হাজির হবে
৷ এই সুন্দর নিতম্বই যদি সুন্দরীদের বাদ পড়ে তবে কৃত্রিম পাহাড় দেখে জিন্ জাত আনন্দ
উপভোগ করতে পারবে না ৷ তাদের সব কাজের বড় কাজ নাচগান কোমর দোলাইয়া নিতম্বের অঙ্গভঙ্গী অবলোকন করা ৷ এই কর্মে যথার্থ অকৃতকার্য হয়ে অবশেষে
তাদের এনে দিয়েছি চুপে চুপে লুত (আঃ) এর বিশেষ এক ধরনের ভঙ্গীমা, ‘এই বলে বেহেস্ত কি?’
এই আনন্দ এখানে ভোগ কর, এইড নামক রোগ তোমাদের
যাতে ক্ষতি করতে না পারে তারও প্রতিকার আছে ৷ আর যাদের ওষ্ঠ চুম্বন প্রদর্শনে বাধ্যবাধকতা
আছে তাদের জন্য এনেছি অনৈসলামিক পদ্ধতি ৷ তাদের বলেছি ইসলামে ইহা দোষণীয় নয় ৷ মা ও
ছেলের বন্ধন বিশ্বজুড়ে কেহ অস্বীকার করতে পারবে না ৷ অন্যদিকে পিতা ও কন্য্যার স্নেহ
এড়ানো যায় ? এ সব বন্ধন এত দৃঢ় যে প্রয়োজনে জীবনও অনেকে দেয় যদি তারা কোথাও অপমানিত
হয় ৷ আমার বিশেষ উদ্দেশ্য ছিল যে কোন এক প্রকারে
নিতম্বের নাচ যদি দেখাতে না পারি তাহলে লুত
(আঃ) এর কর্মটা মানুষের ঘরে ঘরে চালু করব এবং কেউই তা টের পাবে না ৷ তার বিশেষ ঔষধ
হল ইয়াবা বা মাদক জাতীয় এক প্রকার ঔষধ ৷ মাংসের চেয়ে শাক সবজি ঢের ভাল ৷ এক এক সবজির স্বাদ ভিন্ন ৷ বড়বড়ি
লম্বা এ জাতীয় লম্বা সবজির যেমন বেগুন, ঢেরস, পরুল ইত্যাদি সবজি অতি প্রিয় অনেকর ৷
পুত্র ও কন্যা বড় হলে ইসসলামে কিছু বিধি নিষেধ আছে যা আজকাল তেমন দোষণীয় নয় উপরন্তু
ইয়াবা দুটোর স্বাদ মিটায় ৷ লম্বা টাটকা সবজি না হলেও পুত্র মায়ের কোলে শুয়ে জিজ্ঞাসা
করে, ‘মা সেদিন ঐ মহিলা যাকে তুমি আমার জন্য পছন্দ করেছ সে আমার চাকুরীর স্থলে হাজির
৷ অগত্যা তাকে নিয়ে হোটেলে বাস করলাম প্রায় তিন রাত্রি ৷ মা, তুমিই বল তাতে কি আমার পাপ হবে ? মা বলল না, তা কিছু নয় বরং
আমার পছন্দসই মেয়ে আছে , তাকেই বউ করে আনব ৷ শেষ পর্যন্ত তাই হল ৷ কথাটা বলাটা ভাল
দেখায় না কারণ বেশীর ভাগ মা, জননী এখনও অটল
রয়েছে ৷ ঘুটিঁ কয়েক ছেলের মাথায় উৎপন্ন উষ্ণ ভাব গ্রহন করে মা নয় ধাত্রীমাতা ৷ আর পিতা
কন্যার স্নেহ ও আদর নিতে নিতে মাকে ভিন্ন জায়গায়
স্থান করে দেয় ৷ এমনও দেখা যায় পড়ার জন্য নয় বরং অন্য কারণেও তাবের বেদম প্রহার করে
লাউ কুমড়ার স্বাদ আস্বাদন করায় ৷ বেচারী মা খুবই ফরহেজগার কোন কোন সময় রাত তিনটায় জেগে
অজোর নয়নে অশ্রুসিক্ত করেই চলে তবুও সন্তানদের বুকে টেনে নেয় ৷ মা বেচারী অগত্যা ধার্মিক
নামটি বজায় রাখে ৷ শত হলেও তারা নিজের সন্তান ৷ হয়তো নতুন বউ এ সব বুঝেই ধরা ছোঁয়ার
বাহিরে অবস্থান করছে ৷ এই ইয়াবা বা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ভবিষ্যতে এ
দেশ লুত (আঃ) যামানায় ফিরে যেতে পারে ৷ আমার বাবা বা কি আর মা বা কি? একবার চিন্তা
করে দেখেন যদি আদম আঃ বেঁচে থাকতো তাঁর কত পুত্র প্রপৌত্র থাকতো ৷ আদমতো পরিবেশে বুড়ড়ো
ননিস্তজ হয় আর আমি এমন যে পরিবেশ আমায় দিন
দিন যৌবনের জোয়ার এনে দেয় ৷ এই ভাল মানুষ তবুও এতটুকুতে আছে ৷ তবে আর একটু সুযোগ বিশ্বময়
সমকামীদের সংখ্যা বাড়াতেই থাকবো তখন আর অঅপরাধ বোধ থাকবে না জিিন ও ইনসান একসাথে অন্ততঃ মেলমেশা করতে পারো ৷”
শয়তান নয় তবে লিখে এলোমেলো কি লিখব ?
“ইয়া মালিকু সূর্যাস্তের সময় এই নাম ৩০৩ বার পড়িলে আল্লাহ
তায়ালা মনের মলিনতা দূর করিয়া দেন এবং প্রকাশ্যগোনাহ মাফ করিয়া দেন ৷”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন