বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৫

ঈশ্বর দেখিছ কভু

ঈশ্বর দেখিছ কভু
আবুলকালামআজাদবাসু
(চৌদ্দ অক্ষ্ররের)

শত প্রশ্ন জাগে মনে অবুঝ অবোধ
ভাবুকের হায়! ডাকে ঈশ্বর! ঈশ্বর!
মন আতমা কলব রূহ প্রাণ
সর্বশেষ সবটা করল একাকার।

ছাড়িয়া ণিঃশ্বাস ভাবুক ভাবে যথার্থ
মনে প্রাণে বিশ্বাস আনিল তাঁর সনে,
গুরুর কথায় ও কাজে দেখে একদা
মাতা এসে হাজির তাঁর সম্মূখপানে
পথিমধ্যে করেছে মা শক্তির স্মরণ। ডায়েরী ৩    


গুরুজনে করে নতশির সবিনয়ে
করল আরজ, ঈশ্বর দেখিছ কভু?
হে প্রাণেশ্বর! ধর্ম গুরু অতি গোপনে
কহিলেন, দেখেছি! তবে কি বা সংশয়?

             ---------------

মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৫

শক্তিধর

  শক্তিধর
                        আবুলকালামআজাদবাসু
                                               (চৌদ্দ অক্ষ্ররের)
ID MS 558124.com/kb, LT. NO. 116773888,117482886 Dhaka ip add,org. 119.30.4728F Scribd.com ID.72255.
 শক্তিধর যিনি রয় অগ্রে একাকিনী,
ভাবতে তাঁরে সর্বদা সর্বাগ্রে যামিনী;
মর্ম হেথায় বুঝিতে নারে কমোদিনী
পার্থিব জীবন মায়াজালে আবন্ধনী।

বসন্তের হাওয়া যখন মন দোলে,
কোকিল ডাকে তখন মন বৃন্দাবনে;
হাত ছানির ঈশারায় মনের ঘুম
ভেঙে যদা তাকাও গগণে তার পানে।

তিনি প্রকৃ্তির শক্তি মহিম ঈশ্বর,
কেউ বা বলে গড় কেউ বা ভগবান
সর্বপূজা অর্চনা স্রদ্ধা ভক্‌তি প্রেম
তাঁর পদতলে সবিনয়ে সমর্পণ।
  ------------


বৃহস্পতিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৫

আউল বাউল

আউল বাউল
                আবুল্কালামাআজাদবাসু
আউল আমি বাউল তুমি কি যে ব লি আউল বাউল,
বাউল ছিলাম কিনা জা নি না ত বে আউল ঝাউল।
গান শুনে কি হয়েছি আজ বাউল না ম নের ই বাউল।
আমায় এক টা গান শিখাও বাউল সুরে ম ন মাতানো।

ছিলাম আমি আউল হয়ে গেলাম বাউল
কেন রে? ১৪০০ হিজ রী আর নাই তা ই
গাই নব যুগের গান ঈসায়ী যুগ তবে ইস লাম,
তাই তো আমি আউল নয়্রে বাউল।

আমায় একটা মাত্র গান শিখাও বাউল বাউলিনী
আমার গান হবে তো্মার ভালবাসার ইন্ধন
তা দিয়ে জয় করবো তোমার কোমল মন

তাঁরে পাইলে ভুলে যাব সব যন্ত্রণা আল্লাহ আল্লাহ বলনা!   

বৃহস্পতিবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৫

শয়তানের ডায়েরী নয় ত বে ২২

শয়তানের ডায়েরী নয় ত বে ২২
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI  Mobile Model E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124

“আউযু বিল্লাহি মিনাশ শাইভোয়ানির রাজীম “৷ ‘অভিশপ্ত শয়তান হইতে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করিতেছি ৷’ আশা করছি শয়তান আমার কাছ থেকে দূরে আছে ৷ এই দোয়া পাঠ করলে শয়তান দূরে থাকে বা বিতাড়িত করা যায় কিন্তু মানুষের ক্ষমতার বাহিরে তাকে একেবারে নিঃশেষ করে দেয়া ৷ তাই সে ভয় পেলেও তেমন একটা পায় না ৷
হ্যাঁ, বল আজ কি বুদ্ধি যোগাবে ?

সহেব আমাকে মাফ করবেন । কারণ ঠিক্মত হাজিরা দিতে না পারায় আপনার লিখার ব্যাঘ্যাত ঘটেছে জেনে আমি দুঃখিত। শুন তেছি সারা পৃ থিবী ব্যাপী ইন্টারনেট এর আওতায় এসে যাবে। তাই ভাবছি আমরা যাব কোথায়?
দেখলাম তেমন সমস্যা হবে না।
ভেবে দেখলাম এ পৃ্থিবীর মানুষকে হেদায়ত করে ঠিক করা যাবে না যতক্ষ্ণণ না আল্লাহ ইচ্ছা করেন। তাই মনে পড়ল ভদ্র লোকের কথা, আল্লাহ মনে হয় সম গুণে সবাইকে সব কিছু দিতে পারেনি, তাই পৃথিবীতে এত অশান্তি!
যারা বিভিন্ন ধর্মীয় গৃ হে মানুষ জন নিয়ে আসেন তারা যে জ্ঞানী হবেন এম্নন টা ভাবনা করা ঠিক হবে না, তবে ভদ্র ন্ম্র হলে ভাল হয়।
তাঁরা মসজিদের নাম দিয়ে প্রশ্ন এড়াতে চান আর বাকী পেছনের লোকদের সাহা র্যে সজা চলে যান।
এক দিন মুরব্বীর কাছে জিজ্ঞাসা ক রা হ ল হিল্লা দিলে পেটে বাচচা আস লে কার হবে?
উত্তরঃ মসজিদে আসুন আলোচনা হবে।
বাকীরা অকথ্য ভাষায় গালি দিতে দিতে চলে গেল।
এ সবের উত্তর আছে কিন্ত কি?
যুদ্ধের সময় যে পন্থা অবলম্বন করে ছিলেন ঠিক তত দিন তাই করতে হবে। যদি সন্তান আসে পিতাকেই ভরণ পোষন বহন ক রতে হবে।
সব শর্ত পূরণ ছাড়া হিল্লা হ য় না সে ক্ষেত্রে আদালতের রায় কা র্য ক র হওয়া উচিত।
আমি লিখি কেন? ভদ্র লোক নামাজ কালাম পড়লেও পারিবারিক স ম্পর্ক এড়াতে পারেনি, আগেও তাই করে ছিল, ম নে ক রে এ পাপ আল্লাহ মাফ ক রবেন , মোটেও নয় বরং ঐ ভদ্রলোক ছাড়া আর কেউ নয়।
আমি একজন রোগী পর্যায় ভূক্ত। তাই ঘন ঘন রাত্রে একটু ঊঠতে হয়। বড়টা  দরজায় সোফায় এমন আসন নিয়েছে, ভাব্ লাম নিজ শূকর দমন হয়নি।
তাই বলে সত্যি না লিখে পারি? বার বার শূন তে হয় যান ঘুমান।

ইতি মধ্যে ছোট্টটা ঊঠে দরজা খোলে কোথায় গেল? যাক! বড়টার পালা।
কিন্তু না, ছোট টাকে গ্রহন করার কথা বলল। পিতা এখন বলা যায় না, বরং খেলার সাথী। অগত্যা! কারণ ঐটা ছোট তদূপরি কৃমির মত শূধু পেছনে চলে। যাক এখন নুতন জায়গায় ভাল অনুশীলন হবে, ধনী গদিশীলবড় লোকটি জানেন?



শয়তানের ডায়েরী নয় তবে কি? ইয়া রাফিউ কোন কিছু আল্লাহর কাছে চাইবার আগে ১০০বার এ নাম পড়লে দোয়া কবুল হয়।


বৃহস্পতিবার, ১ অক্টোবর, ২০১৫

                                                    সাব-তানী
                               আবুলকালামআজাদবাসু
                                 28-09-15                                
ছন্দে তালে সুরে আজ যেন একতান,
নির্মল হাওয়া বহিছে নেই কেবল ঐকতান,
শীতল হাওয়ার পরশের ছোঁয়া লেগেছে গায়;
ঝির ঝির করিয়া সর্বঅঙ্গ স্মৃতির মাতাল হাওয়ায়।
কি যেন রয়ে গেল বাকী বলিব না কৃপ মোট পরের ঘাঠে।
ঐ যে বাঙালীর আসল রীতি কীর্তি ওগো বন্ধুয়া।

এমন দিন আর কবে আসিবে হায়! নীরব নীরবতায়,
হাসি নেই, নাহি কোন দুঃখের ছাপ ঈশারায় এদিক ওদিক,
বিভিন্ন আধুনিক জলকানী হাতের মুঠোয় শোভা পায়।
সেপ্টেম্বর গেল শীতের ছোঁয়া পরশে মন আনন্দে
কত নাচে, পিতামাতার সুখে কতক আত্মহারা
কেউ যেন স্বজন হারা, পাখী নীড়ে রয়ে গেছে ডিম,
নিয়তির ইতিহাস এ দিনে নাচরে বালা, নাচরে বালা নাচ,
বাগানে ফুটিয়াছে গোলাপ ফুল, কাননে মন মুকুট,
তার সুগদ্ধিতে সবাই আত্মহারা,
সেই ফুল লুকিয়ে আছে কোন কোণায়?
মনের বেদনা কেহ বুঝিতে পারে না নিস্তদ্ধ মনা,

কেবল সাব-তানী বুঝিয়াছে নীরব শিশুর কান্না।