আমার কথা প্রথম খণ্ড (৩৬)
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI Mobile Model
E1550,
ID 558124 Support
microsft.Com/ kb/ 558124
Ticket # 72255
Scribed.com via Yahoo!
Ip 119.30.39.55 Isp
Grameenphone Ltd )
মৃত্যুকি তুই নিশশ্চচয়ই
জানিস বটে,
হে মানব রত্ন ! শুন তবে
ইতিকথা
মেরাজ গমন স্ব শরীরে নহে
মিথ্যা ৷
পুতুল যদি হয় পুস্পের
আবরন
এ মানব করতে পারে ঊর্ধ্বে
গমণ ৷
তাঁর অনুসারীদের দিয়েছ
প্রাধান্য,
‘সুরা কাহফ’ এর
গুহাবাসীদের কিরূপে জীবন দান করা হল ? উহা কি প্রকৃতির বিরুদ্ধে নয় ? কেবল ঈসা
(আঃ) এর আগমন কি প্রকৃতির বিরোধী ? আল্লাহ যেখানে ইহলোক ত্যাগ করার সংবাদ সরাসরি
দেয় নি, কিছু লোক কোরআনের আয়াত অপব্যাখ্যার মাধ্যমে তাঁকে মৃত্যু প্রদান করার কে
? শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার হাাল হকিকত,
আজও কেহ সঠিকভাবে বর্ণনা করতে পারে নি ৷
কোরআনে ‘নফসের’ দেহত্যাগ করার বার্তা দেয়া হয়েছে ৷ তাতে আল্লাহর ‘আদেশ’ অন্তভূন্ত বলে মনে হয় না ৷ কারণ ‘রূহ‘ আল্লাহর
আদেশ ঘটিত নিরাকার জগতের বাসিন্দা ৷ অন্যদিকে ফেরেস্তার রূপ শরীর যুক্ত বা কায়া বা
শরীরী ৷ সে কারণেই হয়তো হযরত (সঃ) এর ‘রূহ আবৃত কায়া’ মেরাজ এ অভিষ্টে পৌঁছতে
সক্ষম হয়েছেন ৷ রূহকে এখানে পুতুল স্বরূপ ধরা হয়েছে যেথায় আল্লাহ বাস করতে পারেন,
অন্য কোথাও নয় ৷ আর পুস্প হলো মানুষের স্থূল বা সূক্ষ্ম শরীর স্বরূপ ৷ আল্লাহর
জালালী শক্তি কেবল রূহ ধারণ করতে পারে ৷ কারণ সে সরাসরি নিঃসৃত বাক্য ৷ মানুষের আবরণ যখন রূহ হয়, তখন সে ঊর্ধ্বে গমন
করতে পারে ৷ কোরআনের আয়াত মতে, হযরত ঈসা
(আঃ) এর অনুসারীদের কে কিয়ামত পর্যন্ত কাফিরদের উপর প্রাধান্য দেয়া হয়েছে, উহা
সর্বদাই কোরআনের পক্ষেই থাকবে, লোকে তা বুঝুক, বা নাই-ই বুঝুক ৷
“অতঃপর আমি একের পর এক
রাসূল প্ররণ করিয়াছি ৷ যখনই কোন জাতির নিকট তাহার রাসুল আসিয়াছে তখনই উহারা তাহাকে
মিথথ্যাবাদী বলিয়াছে ৷ অতঃপর আমি উহাদিগের একের পর এককে ধ্বংস করিলাম ৷ আমি
উহাদিগকে কাহিনীর বিষয় করিয়াছি ৷ সুতরাং ধ্বংস হউক অবিশ্বাসীরা ৷” ২৩(৪৪) কোরআন ৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন