বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০১৪

আমার কথা প্রথম খণ্ড (৩৫)



আমার কথা   প্রথম খণ্ড (৩৫)
আবুলকালামআজাদবাসু
(CE0682 HUAWEI  Mobile Model E1550,
ID 558124 Support microsft.Com/ kb/ 558124
Ticket # 72255 Scribed.com via Yahoo!
Ip 119.30.39.55 Isp Grameenphone Ltd )



“বিশুদ্ধ চিত্তে তাঁহার অভিমূখী হইয়া তাঁহাকে ভয় কর, সালাত কায়েম কর এবং অন্তর্ভূক্ত হইও না মুশরকদিগের যাহার নিজদের দীনে মতভেদ সৃষ্টি করিয়াছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হইয়াছে ৷ প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ লইয়া উৎফুল্ল ৷’ ৩০(৩১,৩২) কোরআন ৷
 আল্লাহ নিজেই তাদেরকে মুশরিক বলছেন, যারা িজেদের ধর্মে মতভেদ সৃষ্টি করে বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে পড়েছে ৷ সে জামনার বর্ণনাতো নিস্প্রোয়জন তারা নিজ দলের যুক্তিকেই প্রাধান্য দিতেছে. আসলে সত্য উদঘাটনে তৎপর নহে ৷ তারা যে সব দর্শন ও যুক্তি আনয়ন করে তা যুক্তিযু্ত কিনা, তা কে বিচার করবে? আল্লাহই উত্তম ত্ত্ত্ব নির্ণয়ক ৷ ‘দর্শনশাস্ত্র ও বিজ্ঞান’ যদিও ইসলাম ধর্মের তাদের কোন বিরোধ নেই, তবুও তারা অদ্ভুদ যুক্তি প্রদর্শন করে, সর্বশক্তিমানের প্রকাশ্য গুণাবলীকে ম্লান করে দেয় ৷ তারা যখন উপযুক্ত যক্তি খোঁজে পায় না, কেবল তর্কের খাতিরে সত্যের দ্বারে শয়তানের প্ররো চনায় মিথ্যাকে দাঁড় করায় ৷এবং পরে তাদেরমতামত সত্যের আঘাতে চুর্ণবিচুর্ণহতে থাকে ৷ তারা কি দেখতে পায় না আল্লাহ তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে বদ্ধ পরিকর? বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কো কিছুই তার কাছে অজানা নয় ৷
বল, তোমার প্রতিপালকের নিকট হইতে রহুল কুদ্দুস জিবরাঈল সত্যসহ কুরআন অবতীর্ণ করিয়াছে , যাহারা মুমিন তাহাদিগকে দৃঢ় প্রতিষ্ঠিত করিবার জন্য এবং হিদায়ৎ ও সুসংবাদস্বরূপ আত্মসমর্পণ কারীদিগের জন্য ৷” কোরআন ৷
কোরআনে ফেরেস্তা জিবরাঈল (আঃ) কর্তৃক আনীত বাণী সমূহ যাহা কোরআন নয় তবে হাদিছ রূপে বলা হচ্ছে সেগুলো সহি হলে আল্লাহর নিকট থেকে তথ্য প্রদান করা হয়েছে যা নির্দেশ স্বরূপ ৷ কোরআন আল্লাহর বাণী অলংঘণীয় , কিন্তু হাদিছ পরোক্ষভাবে আল্লাহর বাণী তা এ কারণেই মনে হয় একটু শিথিল ৷ হযরত ঈসা (আঃ) সম্পর্কিত হাদিছগুলোর বাণী, কোন এক জামাত ঈষৎ স্বীকার করে , আবার যেখানে স্বার্থের হানি ঘটে সেখানে অস্বীকার করে ৷ সেই জামাতের দল নেতার কাছে নাকি, ফেরেস্তা বাণী নিয়ে আসতেন ৷ একদিন তিনি ফেরেস্তার রূপ বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, “ফেরেস্তা আমার কাছে হাজির হয়েছে দেখতে একজন ইংরেজ এর মত ৷”
আমি তোমার পূর্বে যে সমস্ত রাসূল কিংবা নবী প্রেরণ করিয়াছি তাহাদের কেহ যখনই কিছু আকাঙ্খা করিয়াছে, তখনই শয়তান তাহার আকাঙ্খায় কিছু প্রক্ষিপ্ত করিয়াছে, কিন্তু শয়তান যাহা প্রক্ষিপ্ত করে আল্লাহ তাহা বিদুরিত করেন ৷ অতঃপর আল্লাহ তাঁহার আয়াতসমূহকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেন এবং আল্লাহ সর্বজ্ঞ,প্রজ্ঞাময় ৷” ২২ (৫২)কোরআন ৷  
আল্লাহর হিকমত দান করেন তাঁর মনোনীত ব্যক্তিগণকে যাকে ইচ্ছা, আর শয়তান প্রক্ষিপ্ত করে তার সুর ঐ ব্যক্তিদের উপর যারা মিথ্যা রচনা করে অনুমানের উপর শুধু এই ভেবে যে পৃথিবীতে যশ লাভের আশায় ৷


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন