মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৩

সত্যের প্রতি ভক্তি নাই



সত্যের প্রতি ভক্তি নাই
আবুলকালামআজাদবাসু
‘এমন নির্দিষ্ট উপলক্ষ এবং অনুরূপ জাতক অভিজ্ঞ লোক সময়ের সাথে সাথে গত হয়ে গেছেন ৷ কথা যা রয়ে গেছে যদিও তা কোরআন নয় ৷ বলা আর লিখা মধ্যে তফাৎ পাহাড় পরিমাণ হলেও বলাটাই চলছে এখনও ৷ হয়তো এধারা চিরতর চলতেই থাকবে (যেমন খেজুর গাছের তলায় অমূল্য রতন তালাশে বসতবাটি স্থাপন) ৷ এখন আমাদের সংশ্লিষ্ট বিষয় কি এই ১৪০০ হিজরী বা ইহার পরবর্তী সময় ৷ অপেক্ষা করতে হবে কি নির্দেশ আসে মহান আল্লাহর পক্ষ হতে ৷ (পৃষ্ঠা পূর্বাভাস (V) আবদুল্লাহ ইউসুফ আলী) ৷

কবিতায় তা সহজ সরল
গদ্যে ব্যথা যন্ত্রনা গলদ-মরণ ৷
না লিখা মানে ভাল অর্জন হারান
বাম লিখনে হিংসায় গর্জন 
ডানে প্রচেষ্টা আর চলন ৷
জানি না এ কি সমাধান!
নিজ তৃপ্তি সাধ ভোগন
অন্যকে নয় আঘাত হনন ৷
নিজ-ঘর চাষ করণ
কর্তার কি বলন?
পাগলের পাগলামি উচ্চারণ ৷
কেহ নাই বলার কথন
আবদুল্লাহর পদস্খলন ৷
সবাই তাঁরে জানায় সম্মান,
সেরূপ তাঁর কর্ম গণনায় ৷
অনুচিত কথা নহে তাঁর আচরণ ৷
আবার কি নতুন আদেশ নিদর্শন?
আশ্চার্য রূপ এ কি কথন!
ইহা কেন এমন?
আমরা ভুলেছি পুরাতন এই কারণ ৷
নতুন জীবন ব্যবস্থা কি সারাজীবন?
না, একদিন আসবে তাইতো সুযোগ

হারায় নি মানিক রতন কাদিয়ান ৷
বিচার বিচার্য সঠিক চলন,
বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার এই তো নিয়ম ৷
ইহা নহে শেষ কভু বলন
আল্লাহ ভাল জানেন হোক ধরন ৷
আলোচ্য বিষয় কি এখন?
এইতো ছিল বলার মতন ৷ 
ইহুদি মৌলানা বলেন
আমরা আছি, আমরা মানি ৷
সত্যের পথের পথিক,
নাই কেহ অধিক জানেন ৷
আমরা জানি যাহা
অপর কেহ জানে না তাহা ৷
পরও তারা করেছিল বাস খেজুর তলায়
অন্ধ দেখতে পায় নি তথায় কে ছিল ৷
সত্যি তথায় ছিল খেজুর ফল
করতে পারে নি তা ভক্ষণ ৷
সত্য অবহেলিত হারাল বৃক্ষ-ফলন ৷ 
সময় এবং জোয়ার নহে অপেক্ষমান,
সবাই তা জানেন ৷
ঐ সমস্ত পবিত্র গ্রন্থে ছিল না কি!
বিশ্বাস ধরে রাখা নয়
বিশ্বাস করণ
নচেৎ কেন বড় চমৎকার?
বিশ্বাস করি, আছি কি যথেষ্ট!
পবিত্র গ্রন্থ হাতে ইহাই সম্বল,
ওহে খ্রিষ্টান পণ্ডিত! ওহে ইহুদি মৌলানা!
আপনারা স্ব স্ব জায়গায় মহৎ জ্ঞান বিজ্ঞান ৷
কাগজের উপর বিশ্বাস আর বলার ধরণ,
একদিন হয়তো দেখবে চোখের সামনে
দরজায় কে যেন উপস্থিত,
ইহার গন্ধ আবাস আছে জানা
কাগজেই কেবল সব ফেলনা ৷
হিসাবে নিও ভিন্ন পণ্য ৷





কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন