রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৩

কুহকিনীর ডঙ্কা (৪)



কুহকিনীর ডঙ্কা (৪)
আবুলকালামআজাদবাসু

কুহকিনীর ডঙ্কা আসলে কিসের ডঙ্কা তা স্থির না করেই এলোমেলো লেখা যা বাস্তব কিন্তু শুনলে মনে হবে এই জাহা এ সব গল্পই ৷ যদি বলা হয় বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চলে এমন জায়গা রয়েছে যেখানে শশুপাখীর পা পড়েনি মানুষ তো দূরে থাক ৷ এমন অরণ্যেও পরিবেশ  ও ভাষা রয়েছে কিন্তু এমন এক জঢিল বুদ্ধি অধিবাসীদের মাথায় প্রবেশ করানো হচ্ছে যা ভিন্ন এক দেশ হবে ৷ সেখানে হিংস্র জন্তুর কবলে পড়লে স্বয়ং বড় দেবতা হাজির হলেও কেউ রক্ষা পাবে না ৷ মুহূর্ত্তে ঐ সব পরীর দেশ ঝোপ সমেত বাড়ী রাজ বাড়ীতে পরিণত হয় ৷ আমার আসল  উদ্দেশ্যের কথাতো বলা হয় নি ৷ নারীদের সমাজে সম মর্যাদা প্রদান না করলে সমাজ উন্নত হয় না ৷ আমি ইহার বিপক্ষে নহি ৷ তবে ঐ সব এলাকায় বিস্তর আধুনিক ছোঁয়ার প্রয়োজন রয়েছে ৷ পাহাড়ের ভিতরে ভিতরে রয়েছে জীবন বাঁচানোর জন্যে চাষবাস ৷ চাষবাসের সাথে স্বল্প ব্যয়ে অধিক আয়ের অর্থ যাতে আসে হয়তো সেই খাতিরে একদল  নামীদামী লোক জনসাধারণকে ভুল পথে চালিত করছেন ৷ অথচ স্বাধীন রাষ্ট্র কিভাবে চলবে তাও মাথাধারীরাও জানেন না ৷ চাষ যাতে অনায়সে সেই দুগর্ম এলাকা করতে পারে এবং পাহাড়ীরা তাদের লাট বাহাদূর বলুক এ নিয়ম নিশ্চয় তথায় রয়েছে ৷ কোন কারণে স্বামী যদি অন্যত্র বেড়াতে যায় সেদিন স্ত্রীর এমন স্বাধীনতা রয়েছে ইচ্ছা করলেই ঐ পানের চাষ জন্য নির্মিত ঘরে স্বাধীনভাবে পর পুরূষের সাথে দিন যাপন অন্যায় নয় ৷ অবৈধ পান চাষ বা অন্যকিছু চাষ শিক্ষার আলো ব্যতীত ঐ সব দুর্গম এলাকাকে আলোকিত করা হয়তো সম্ভব নয় ৷

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন