আল্লাহর ঐশ্বরিক বাণী নয়
আবুলকালামআজাদবাসু
ওহে, এই প্রথম লোকটা হাতে সুযোগ আসায় পৃথিবী-বাসীর কাছে
ইন্টারনেট এর মাধ্যমে লিখছে ৷ এই লেখা আমার কাছে কিছুই না তবে আংশিক অন্ধকার বলে
গণ্য করা যেতে পারে ৷ যে বিষয়বস্তু পছন্দ করা হয়েছে তা ‘আল্লাহর ঐশ্বরিক বাণী নয়’
মনে হয় যে ভাবে উত্থাপন করা হয়েছে ওয়ার্ড প্রেস এ ঠিক সেভাবে উত্থাপিত প্রকৃতি
থেকে তবুও এতে রয়েছে দার্শনিক চিন্তা,ধারা
৷ একটি এড দেখে নিজস্ব এমন কিছু বিষয়ের উপর উপস্থাপন করার আহ্বানে এ ব্যক্তিকে লেখার অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে
৷ তা ছিল যে এটা আমার পুস্তকের অংশ বিশেষ হতে পারে এবং দূরীভূত করবে যারা এ পুস্তক
সম্পর্কে ভুল ধারণা পোষণ করে ৷ সমস্ত পুস্তকটি আল্লাহর ঐশ্বরিক বাণী নয় কিন্তু
কিছু শব্দাবলী হয়তো আল্লাহ প্রদত্ত অন্যথায় প্রকৃতির নিয়মানুসারে লেখা এ ব্যক্তির
পক্ষে সম্ভব ছিল না ৷ এই পরিপ্রেক্ষিতে এটাই প্রথম সংক্ষিপ্ত রচনায় শক্ত বক্তব্যে উপস্থাপন
করেছি যে এটা কোনও
‘আল্লাহর ঐশ্বরিক বাণী নয়’ ৷
লেখার উপর
ভিত্তি করে যে কেউ জিজ্ঞাসা করতে পারে লোকটা কি করে আল্লাহর ইচ্ছা সম্পর্কে জানতে
পারলেন ৷ এটাই একটা দর্শন বিশেষ করে তা কিভাবে!
প্রবল ইচ্ছাশক্তি
এবং প্রকৃতির চিহ্নাদি সত্যের দিকে এগিয়ে নিয়ে গেছে ৷ সবাই জানে যে মিথ্যা সত্যের
অগ্রে ধাবমান ৷ সত্য মিথ্যার পেছনে এমনভাবে ধাবিত হয় তাকে চূর্ণবিচূর্ণ করে
নর্দমায় নিক্ষেপ করে ৷
ইহা এমনভাবে
প্রকাশ করা হয়েছে এ বর্ণনাসমূহ আল্লাহর বাণী নয় কিন্তু যা কিছু বক্তব্য পরিমিত এতে
সন্দেহের অবকাশ নেই যা কিছু সত্য তা বিষয়বস্তু পাঠানতে পাঠক
বলতে পারেন ৷ এটা কি সম্পূর্ণ ঐ ব্যক্তির ন্যায় যা আপনাদের হাতে বর্তমানে কোনও স্থির সিদ্ধান্তের জন্যে অপেক্ষা করছে?
আমার কাছে যে বাণী ‘তুমিই সে-ই লোক’ সেই লোকটা কে উহাই সম্পূর্ণ আমার কাছে রহস্যময়
৷
যৎসামান্য উক্তি যাকে বলা হচ্ছে ঐশ্বরিক
বাণী তা পৃথিবী-বাসীর কাছে হেয় প্রতিপন্ন করবে দেখে বিষয়াবলী
যা নিজ স্বার্থে ব্যবহৃত ৷ সত্য প্রকাশে মন্দাভাব যদি আল্লাহ ইচ্ছা করেন তা তিনি
কঠিন কর্ম বিনা প্রকাশ করবেন ৷
অন্যান্য সামাজিক ব্যক্তিবর্গ যেমন
হিন্দু এবং বৌদ্ধ তাদের কাছ থেকে সমস্যা-জনিত কোনও কিছু আসবে
না কারণ তাদর কাছে নিজস্ব জীবন বিধান রয়েছে বলে তাদের বিশ্বাস ৷ এ পৃথিবীতে অন্যান্যদের
চেয়েও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী সংখ্যায় অনেক ৷ কোন ধর্মীয় পুস্তক ঐশী-বাণী
আর কোন ধর্মীয় পুস্তক ঐশী-বাণী নয় বর্তমান যুগ বাসীর মুখ্য বিষয় নয় ৷ তবে সব ধর্মীয় পুস্তক আল্লাহ প্রদত্ত সন্দেহ নেই কিন্তু
সঠিক নয় তার বর্ণন ৷
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তেমন কোনও কিছু থেকে নয় আর তেমনেই ছিল, না এর মধ্যে পালন করার তেমন কিছু
; এ তেমন শব্দ কোরআনে পাওয়া যায় ৷ উহাই ইসলামিক দর্শন এবং চিন্তাধারা ৷ এ বিষয়ে
মানুষের জন্যে অত্যন্ত নাজুক কথা বলা বা লেখা৷ ইহা সৃষ্টি করতে পারে ভাবোদ্দীপক সংঘাত
কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছাকে পূরণে এ বিষয়ের উপর লেখতে অনুপ্রাণিত হয়েছি যা দান করা
হয়েছে তা থেকে অন্তত: সবাই জানুক একবার হলেও এ রচনা আল্লাহর
বাণী নয় তবে আল্লাহর হয়তো নির্দেশ ঢোল পেটানো যাতে সর্বলোক
শুনতে পায় ৷ ঢোলের এ-সত্য শুনতে পায় কি?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন